মানস বসু জানান এই করোনার মধ্যে মানুষ যে যার বাড়িতে যে যার মতন করে এই দিনটি পালন করছেনতিনি বলেন স্টেশনে যারা বয়স্ক মানুষ ও শিশুরা আছেন তাদের দেখার মত কেউ নেই এই দিনটি হয় বলে তারা জানেনও না তাই এইরকম একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে ধন্য বলে মনে করছি।
এর পাশাপাশি সেভ লাইফ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রনাথ বসু বলেন স্টেশনের অসহায় থাকা মানুষেরা দুচোখ ভরে দেখতে পাচ্ছে এক শ্রেণীর লোক খাবার-দাবার জলের বোতল নিয়ে যে যার বাড়ি যাচ্ছে এবং তাদের দিকেই অসহায় মানুষগুলো তাকিয়ে আছেএই অসহায় মানুষগুলো জানে না এরা কি জন্য যাচ্ছে স্টেশনে থাকা অসহায় মানুষেরা যাতে এই ক্রিসমাস ডের অংশীদার হয় সেই কারণে আমরা সেভ লাইফ ফাউন্ডেশন এর সমস্ত সদস্যকে নিয়ে স্টেশনে থাকা অসহায় মানুষ ও শিশুদের সাথে বসে আনন্দ উপভোগ করলাম আমরা এটাই ওদের কাছে তুলে ধরলাম আজকে প্রভু যীশুর জন্মদিন আজকে সবার মঙ্গল হোক তোমরাও ভালো থাকো তোমরাও সাধারণ মানুষের মতন বড় হও তোমরা অবহেলিত নয় আমাদের পাশে এসে সেভ লাইফ ফাউন্ডেশন সব সময় আছে, আরও বলেন যে শিশুরা এই দিনটির কথা জানেন না তাদের জন্যই এই প্রচেষ্টা এই দিনটি পালন করে নিজেকে গর্বিত মনে হচ্ছে