এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের কোনও খবর নেই। স্বস্তির দিকে মালদামালদা-এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের কোনও খবর নেই।
স্বস্তির দিকে মালদা বলে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের কোয়ারেন্টিন সেন্টারে লালারস সংগ্রহের কাজ চলছে।
তারপর পরীক্ষার জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। ভিন রাজ্য থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের রাখা হয়েছিল মোথাবাড়ি কর্মতীর্থ কোয়ারেন্টিন সেন্টারে।
মঙ্গলবার ২১ জনকে ছাড়া হয়। সোয়াব টেস্টে তাঁদের নেগেটিভ রিপোর্ট এসেছে।
এদিন তাঁদের ছাড়পত্র দেওয়ায় স্বস্তিতে তাঁদের পরিবারও। আতঙ্কে ছিলেন করোনা নিয়ে। জানা গেছে, দিন দশেক আগে এই কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে ৬০ জনকে ছাড়া হয়।
এদিনের পর কোয়ারেন্টিন সেন্টারে আর কোনও পরিযায়ী শ্রমিক রইল না আর। পাশাপাশি এদিন শতাধিক পরিযায়ী শ্রমিকের সোয়াব টেস্ট করা এঁরা হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন।
তাঁদের লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। বুধবার সেগুলির রিপোর্ট পাওয়া যাবে। এই ১০০ জনকে পরীক্ষার পর হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাঙিটোলা হাসপাতালের টেকনিক্যাল সুপার ভাইজার তৌসিফ কামাল বলেন,‘কোয়ারেন্টিন সেন্টারে থাকা ২১ জনের সোয়াব টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তাঁদের এদিন ছাড়া হয়।
পাশাপাশি অন্য ১০০ জনের লালারস সংগ্রহ করা হয়। আপাতত করোনা নিয়ে মোথবাড়ি থানা এলাকা স্বস্তির দিকে এগোচ্ছে।’ জানা গেছে, এদিন কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়া পান রহিম শেখ, রবিউল শেখরা।
রহিমের বাড়ি রথবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ছবিল পাড়া এলাকায়। ভিন রাজ্যে কাজ করে তিনি ফিরেছিলেন। তারপর থেকে কোয়ারেন্টিন সেন্টারে। অন্যদিকে রবিউলের বাড়ি ঝাড়খন্ডের সাহেবগঞ্জে।
তিনি মোথবাড়িতে এসেছিলেন তাঁর শ্বশুবাড়িতে। এলাকাবাসীর চাপে তাঁকে কোয়ারেন্টিন সেন্টারে পাঠানো হয়। এদিন তিনিও ছাড়া পান। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভূষণ চক্রবর্তী জানান, ‘এদিন বিকেল পর্যন্ত নতুন করে কোনও করোনা আক্রান্ত পাওয়া যায় নি। প্রতিটি কোয়ারেন্টিন সেন্টারে লালারস সংগ্রহের কাজ চলছে।
নমুনা মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। পরের দিন রিপোর্ট পৌঁছে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কোয়ারেন্টিন সেন্টারে।’ বলে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
জেলার বিভিন্ন প্রান্তের কোয়ারেন্টিন সেন্টারে লালারস সংগ্রহের কাজ চলছে। তারপর পরীক্ষার জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। ভিন রাজ্য থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের রাখা হয়েছিল মোথাবাড়ি কর্মতীর্থ কোয়ারেন্টিন সেন্টারে।
মঙ্গলবার ২১ জনকে ছাড়া হয়। সোয়াব টেস্টে তাঁদের নেগেটিভ রিপোর্ট এসেছে। এদিন তাঁদের ছাড়পত্র দেওয়ায় স্বস্তিতে তাঁদের পরিবারও।
আতঙ্কে ছিলেন করোনা নিয়ে। জানা গেছে, দিন দশেক আগে এই কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে ৬০ জনকে ছাড়া হয়। এদিনের পর কোয়ারেন্টিন সেন্টারে আর কোনও পরিযায়ী শ্রমিক রইল না আর। পাশাপাশি এদিন শতাধিক পরিযায়ী শ্রমিকের সোয়াব টেস্ট করা এঁরা হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন।
তাঁদের লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। বুধবার সেগুলির রিপোর্ট পাওয়া যাবে। এই ১০০ জনকে পরীক্ষার পর হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাঙিটোলা হাসপাতালের টেকনিক্যাল সুপার ভাইজার তৌসিফ কামাল বলেন,‘কোয়ারেন্টিন সেন্টারে থাকা ২১ জনের সোয়াব টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তাঁদের এদিন ছাড়া হয়। পাশাপাশি অন্য ১০০ জনের লালারস সংগ্রহ করা হয়। আপাতত করোনা নিয়ে মোথবাড়ি থানা এলাকা স্বস্তির দিকে এগোচ্ছে।’
জানা গেছে, এদিন কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়া পান রহিম শেখ, রবিউল শেখরা। রহিমের বাড়ি রথবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ছবিল পাড়া এলাকায়। ভিন রাজ্যে কাজ করে তিনি ফিরেছিলেন। তারপর থেকে কোয়ারেন্টিন সেন্টারে। অন্যদিকে রবিউলের বাড়ি ঝাড়খন্ডের সাহেবগঞ্জে। তিনি মোথবাড়িতে এসেছিলেন তাঁর শ্বশুবাড়িতে।
এলাকাবাসীর চাপে তাঁকে কোয়ারেন্টিন সেন্টারে পাঠানো হয়। এদিন তিনিও ছাড়া পান। জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভূষণ চক্রবর্তী জানান, ‘এদিন বিকেল পর্যন্ত নতুন করে কোনও করোনা আক্রান্ত পাওয়া যায় নি। প্রতিটি কোয়ারেন্টিন সেন্টারে লালারস সংগ্রহের কাজ চলছে।
নমুনা মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। পরের দিন রিপোর্ট পৌঁছে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কোয়ারেন্টিন সেন্টারে।’