রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ইদ্রিস আলি স্টেশন মাস্টার থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ দপ্তরে থাকা দায়িত্বপাপ্ত শেখ আফতাব কে যুদ্ধ কালীন ভিত্তিতে কাজ করার অনুরোধ জানান প্রচুর গাছ পালা পড়ে যাওয়া সব জায়গায় বিদ্যুৎ পৌঁছতে দেরি হয়।
আজ 31শে মে রবিবার চেঙ্গাইলে বিদ্যুৎ সরবরাহ দ্রুত চালু করার জন্য বিধায়ক ইদ্রিস আলি, প্রাক্তন কাউসিলার মইউদ্দিন মিদে ওরফে বাদশা সহ তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আরো উল্লেখ্য থাকে যে উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের বিদ্যুৎ সরবরাহ করার ইনচার্জ আজ সাংবাদিকদের বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ইদ্রিস আলির অনুরোধে যুদ্ধ কালীন ভিত্তিতে আমরা সমস্ত জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ আনতে সক্ষম হয়েছি।বিধায়ক ইদ্রিস আলি বলেন,দুশো বছরের মধ্যে এই রকম ঝড় দেখা যায়নি।
মানুষের কষ্ট হয়েছে বিধায়ক হিসাবে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।আমার সাথে আফতাব সাহেবের কথা হয়েছে করোনা হোক বা আমফান ঘূর্ণিঝড় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ইদ্রিস আলি।
হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়াতে সঞ্জীবন হসপিটাল করোনা চিকিৎসার সেন্টার ঘোষণার পরই ছুটে গেছেন বিধায়ক ইদ্রিস আলি।কথা বলেছেন সঞ্জীবন হসপিটালের ডায়রেক্টার ডাঃ সুভোজিৎ মিত্রের সাথে ও সেখানের ডাক্তার,নার্স,এমন কি ভি.ডি.ও কনফারেন্সে করোনা রুগীর সাথেও কথা বলেছেন।জানতে চেয়েছেন কোনো অসুবিধা হচ্ছে নাকি।বিধায়ক ইদ্রিস আলি আবার কখনো আমফান ঝড় নিয়ে ডি.এম,এস.পি,এস.ডি.ও,বি.ডি.ওর সাথে প্রশাসনিক বৈঠক করেন।আমফান ঝড়ের পরের দিন সকালে বেরিয়ে পড়েন এলাকা পরিদর্শনে।যে সব এলাকায় ঝড়ে বাড়ি ভেঙ্গে গেছে বিধায়ক ইদ্রিস আলি নিজের হাতে গিয়ে তাদের ত্রিপল দিয়েছেন।
সেখানের কাউন্সিলার বা ওয়ার্ডের সভাপতি অঞ্চলের মেম্বার বা অঞ্চলের সভাপতিদের নির্দেশ দিয়েছেন কারুর জানো কোনো অসুবিধা না হয়।যেখানে গাছ পরে আছে সেখানে ইরিগেশন ডিপার্টমেন্ট এও যোগাযোগ করে দ্রুত গাছ কাটার নির্দেশ দিয়েছেন।সবসময়ের জন্য বিধায়ক ইদ্রিস আলি সাধারণ মানুষের জন্য বলে এসেছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপরে ভরসা রাখুন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ আমরা সবসময় আপনাদের পাশে আছি।