ছুটছে তাঁরা! ছুটছে তাঁরা সমাজকে রক্ষা করার তাগিদে ! নিজেদের জীবনকে বাজি রেখে ছুটছে তাঁরা রাণারের গতিতে ! এই অবাক পৃথিবীটাকে আবার আগের মত ফিরিয়ে আনতে হবে তো !
শিশুদের আগামী পৃথিবীটাকে বিপদমুক্ত রাখতে হবেতো ! তাই তাঁরা ছুটছে ! গোটা দেশের লক্ষ লক্ষ আতঙ্কিত চোখ এখন তাকিয়ে ধূধূ রাস্তায় দিকে ! নিস্তব্ধ কোলাহল আটকে যে হিমালয়ের প্রাচীরে ! কুমোর পাড়ার দীপু, বিট্টু, সাগরদের প্রশ্ন এ কোন পৃথিবী ? ধরিত্রীর গতির চাকা আবার আগের মত ফিরিয়ে আনতে হবেতো !
তাই তাঁরা ছুটছে ! তাঁরা সাংবাদিক ও পুলিশকর্মী । কিন্তু করোনা আবহে তাঁরা নিজেরা নিরাপদে তো ? তাঁদের সবার কাছে সুরক্ষার জন্য পিপিই কিট আছে তো ? উত্তর না !
এবার তাঁদের পাশে এসে দাঁড়ালো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সংকল্প টুডে।রবিবার তাঁরা হাওড়ার বেলুড়ে পুলিশকর্মীদের হাতে তুলে দিলেন পিপিই কিট।পাশাপাশি হাওড়ার ডোমজুড়ের বাঁকড়া ফাঁড়িতে তাঁরা পুলিশ আধিকারিক শীর্ষেন্দু কুন্ডুর উপস্থিতিতে সেখানকার পুলিশ কর্মী ও সাংবাদিকদের হাতে তুলে দিলেন পিপিই কিট ।সংগঠনের কার্যকারি সভাপতি ডাঃ অমিত ব্যানার্জি ও যুব সদস্য ডাঃ রাজেস কুমার রজক জানান, তাঁরা সমাজের এই বিপদের দিনে আর্তদের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ ছাড়াও সংগঠনের বেলুড়ের অফিসে বিনামূল্যে চিকিত্সা পরিষেবা দিচ্ছেন।তাঁরা আরও জানান, সাংবাদিক ও পুলিশ কর্মীরা সমাজের কাণ্ডারি।
তাই তাঁদের সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টিকে তাঁরা প্রাধান্য দিয়েছেন।আগামী দিনে স্বাস্থ্যকর্মী ও সাফাইকর্মীদের হাতেও পিপিই কিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তাঁরা জানান।এই কর্মযজ্ঞে এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সুমন প্রসাদ, শেখ আজাদ, রাজু রজক , আয়ূফ আহমেদ সহ অন্যন্য সদস্যরা।
মোটকথা সামাজিক এই কর্মধারার জন্য এদিন সাংবাদিক ও পুলিশ কর্মীরাও পেলেন কিছুটা প্রাণের সঞ্চার ! তাঁরা পেলেন সমাজ�