দেন্দুয়া বাউরিপাডার বাসিন্দা নটওয়ার বাউড়ি (60) শনিবার রাতে হঠাৎ করে সালানপুর থানার অন্তর্গত নেকড়াজড়িয়া মা কালী হার্ড কোক নামে একটি বে সরকারি প্ল্যান্টে কাজ করতে করতে মারা যান।
তিনি গার্ড এ কাজ করতেন।রবিবার পরিবারের সদস্যরা গাছের সামনে তার মৃতদেহ রেখে ক্ষতিপূরণের দাবিতে তীব্র প্রতিবাদ জানায়।
এই বিষয় নিয়ে পরিবারের সদস্যরা কারখানার কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে যে শনিবার রাতে এই ঘটনাটি ঘটেছে।
তবে শনিবার রাত এ এই ঘটনা নিয়ে পরিবারের সদস্যদের কোনোরকম জনকারী দিয়া হয়নি কেন। যার কারণে পরিবারের সদস্যরা এই ঘটনাকে ষড়যন্ত্রের রূপে দেখছে।
পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন যে কারখানা কর্তিপক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে ঘটনার ঘটার পরেই নাটওয়ার বাউরিকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।তবে পরিবারের কাওকে কেন জানানো হয়নি।
নাটওয়ার হার্ট অ্যাটাকের কারণে মারা গিয়েছিলেন বা অন্য কোন করণে মারা গিয়েছিলেন, পুরো বিষয়টি রহস্যজনক রয়ে গেছে।
মৃতদেহটি ময়নাতদন্ত করা হয়েছে, রিপোর্ট আসার পরে ঘটনার সত্যতা জানা যাবে।
নিহতের ছেলে সনাতন বাউরি জানায় যে আমার বাবা দুই বছর ধরে মা কালী হার্ড কোকে কাজ করছিলেন। পুরো পরিবারটা ছিলো বাবার রোজগার উপর নির্ভরশীল।
পরিবারের সদস্যরা জানায় ক্ষতিপূরণ না পাওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
এই ঘটনার পরে নিহতের স্ত্রী মাল্টা বাউরি, ছেলে সনাতন বাউরি, লক্ষন বাউরিএবং মহেশ বাউরির চোখের জলে ভেঙে পড়েছে