বসিরহাট মহকুমার সন্দেশখালি থানার ঢোল খালি গ্রামে ।
ঠিক এক মাস আগে 2রা নভেম্বর দুষ্কৃতী কে ধরতে গিয়ে গুলিতে মৃত্যু হয় ভিলেজ পুলিশ বিশ্বজিৎ মাইতি আহত এসআই অরিন্দম হালদার সহ চারজন।
এই মৃত্যু নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে রাজনৈতিক টানাপোড়েন ছিল অব্যাহত।
এমনকি রাজ্যপাল আসলআসরে নেমেছিলেন। ঘটনার এক সপ্তাহ পরে।
মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশে 2 লক্ষ্য টাকার চেক তুলেদেন পুলিশ সুপার কঙ্কর প্রসাদ বাড়ুই মৃত ভিলেজ পুলিশের বাবা গৌরপদ মাইতির হাতে লক্ষ্য টাকার চেক তুলে দেন ।
পাশাপাশি সিভিক ভলেন্টিয়াররা।
মৃত ভিলেজ পরিবারের পাশে এসে পরিবারের হাতে এক লক্ষ টাকা তুলে দেন ।
সব মিলিয়ে রাজ্য সরকার এই পরিবারের পাশে আছে ঘোষণা করেছিলেন দক্ষিণবঙ্গের ডিআঐইজি পি আর ও রাজেন্দ্র কুমার প্রসাদ ।
তারপর থেকে এই পরিবারের পাশে রাজ্য সরকারের। মানবিক মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন তাঁদের পরিবারকে একজনকে সরকারি চাকরি দেয়া হবে। কথা দিয়েছিলেন কথা রাখলেন।
মৃত ভিলেজ পুলিশ বিশ্বজিৎ মাইতির ছোটভাই অভিজিৎ মাইতি একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করতেন।
কিন্তু মানবিক মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করার পর ঠিক এক মাস বাদে বছর চব্বিশের অভিজিৎ মাইতিমাইতির পরিবারের সদস্যকে হোম গার্ডের চাকরি দিয়েছেন।
তার এখন ট্রেনিং চলছে । তারপরে চাকরিতে জয়েন করবেন। সব নিয়ে সন্দেশখালি জেলা ও রাজ্যে মানুষ এই সিদ্ধান্তকে রীতিমতো বাহবা দিচ্ছেন ।
খুশি মৃত ভিলেজ পুলিশের বাবা গৌরপদ মাইতি পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা।
মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তে তারা আপ্লুত ও গর্বিত ।মনে করছে পরিবার থেকে সন্দেশখালি মানুষ। ।
1 অভিজিৎ মাইতি মৃত ভিলেজ পুলিশ এর ছোট ভাই চাকরিপ্রার্থী
2' কঙ্কর প্রসাদ বাডুই পুলিশ সুপার বসিরহাট
3 গৌড় পদ মাইতি মৃত ভিলেজ পুলিশ এর বাবা